ওশানটাইমস ডেস্ক : ২৩ মার্চ ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ১১:১২:১২
অদ্ভুতসব প্রাণীর অদ্ভুত সব বেশ। আমাদের জীবজগতে প্রাণীদের সংখ্যার কোন কমতি নেই। দিন দিন এদের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে।এতে করে প্রাণীজগত যেমন সমৃদ্ধ হচ্ছে ঠিক একই ভাবে নতুন নতুন প্রাণীদের আবিষ্কার হচ্ছে। সমুদ্রের তলদেশের প্রাণীদের সমন্ধে আমরা অনেক প্রজাতি সম্পর্কে এখনও অজানাই রয়েছে। সমুদ্রের তলদেশের গভীরতার উপর নির্ভর করে অনেক ধরনের প্রাণী বাস করে। কিন্তু সকল প্রাণী সকল স্তর বা লেয়ারে সার্ভাইভ করতে পারে না।
যে প্রানী বা মাছ যে অঞ্চলেই বাস করুক সেখানে তার খাদ্যের ব্যবস্থাও করে রেখেছে সৃষ্টিকর্তা। সমুদ্রের তলদেশে এমন সব জায়গা রয়েছে যেখানে ঘুটঘুটে অন্ধকার থাকে। সেখানে সাধারন কিংবা প্রফেশনাল ডুবুরীদের গমন সম্ভব নয়। এমন সব জায়গায় সূর্যের আলো সহজে পৌছাতে পারে না। এজন্য এসব স্থানগুলো সর্বদা অন্ধকার থাকে। সাবমেরিন কিংবা মিনি সাবমেরিন এরা সমুদ্রের নিচে অনেক দুর পর্যন্ত গেলেও এদেরও একটি নির্দিষ্ট সীমা আছে।
সমুদ্রের নিচের অঞ্চলগুলো নিয়ে সমুদ্র বিজ্ঞানীগন নিত্য নতুন গবেষনা এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছন।বিশ্বের উন্নত দেশগুলো এই বিষয়ে অনেক দুর পর্যন্ত এগিয়ে গিয়েছে।কিন্তু বাংলাদেশও এই সেক্টরে পিছিয়ে নেই।
আমাদের দেশের অর্থনীতি সমুদ্র নির্ভর।সমুদ্র নির্ভর অর্থনীতিকে “ব্লু ইকোনোমি” বলা হয়। এই বিষয় নিয়ে বর্তমানে অনেক গবেষনা চলছে।এই খাতের সম্ভবনা অনেক ভাল। এজন্য আমাদের দেশেও সমুদ্রের রিসার্চের উপর গুরুত্ব দিচ্ছে। বঙ্গোপসাগরের সোয়াচ অফ নো গ্রাউন্ডে হাঙ্গর এবং ডলফিন সহ বিভিন্ন প্রজাতির সামুদ্রিক মাছের দেখতে পাওয়া যায়। আজকে আমারা ঐ সব প্রানীদের সম্পর্কে জানব যে এদের দেখতে সম্পূর্ন অপরিচিত লাগে, অদ্ভুতসব প্রানী এবং ভিনগ্রহী মনে হয়।চলুন জেনে নেওয়া যাক।
For add